১৯৭১-এর উত্তাল মার্চ মাস: এ মাসের ২৩ তারিখ ঢাকার রাস্তায় স্বাধীনতার দাবিতে দেশীয় অস্ত্র হাতে মুক্তিকামীদের বিক্ষোভ মিছিল।

যশোরে মুক্তিবাহিনীর অগ্রযাত্রা: ১৯৭১ সালের যশোরে মার্চ করছে মুক্তিবাহিনী।

ত্রিপুরায় বাংলাদেশি শরণার্থী: ১৯৭১ সালের ৫ এপ্রিল-এসময় প্রচণ্ড যুদ্ধ চলছে। প্রাণ বাঁচাতে ভারতের ত্রিপুরার মোহনপুরের একটি স্কুল ভবনে আশ্রয় নিয়েছেন বাংলাদেশিরা।

ভারত সীমান্তের কাছে বাংলাদেশিদের অবস্থান: ১৯৭১ সালের ৮ এপ্রিল-এসময় ভারত সীমান্তের ৩০ মাইলের মধ্যে কুষ্টিয়ায় মুক্তিযোদ্ধাসহ অনেকেই অবস্থান করছিল।

শরণার্থী শিবির বেনাপোলের কাছে: ১৪ এপ্রিল ১৯৭১, এসময়ে যশোরের বেনাপোলের কাছে ভারত সীমান্তে শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নিয়েছিল পাঁচ হাজারেরও বেশি বাংলাদেশি।

আহত মুক্তিযোদ্ধা: ১৯৭১ সালের ১৬ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় পাকিস্তানি বিমানবাহিনীর বোমা হামলায় আহত একজন মুক্তিযোদ্ধাকে চিকিৎসা দিতে নিয়ে যাচ্ছেন বেসামরিক মানুষ এবং মুক্তিযোদ্ধারা।

বীর মুক্তিবাহিনীর শত্রুর বিরুদ্ধে অবস্থান: ১৯৭১ সালের ৩ আগস্ট ঢাকার কাছে মুক্তিবাহিনীর সদস্য হেমায়েতউদ্দীন একটি গোপন ক্যাম্প থেকে মেশিনগান তাক করে রেখেছেন।

মাত্র ১৯ বছর বয়সি শিক্ষার্থীর নেতৃত্বে প্লাটুন: ১৩ নভেম্বর ১৯৭১-এ সময়ে ফরিদপুরে রাইফেল হাতে তরুণ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ। ৭০ সদস্যের একটি প্লাটুন গড়া হয়েছিল সেখানে। সেই প্লাটুন দক্ষিণাঞ্চলে সামরিক ও চিকিৎসা দ্রব্য সরবরাহ করত। একদম বামে থাকা ১৯ বছর বয়সি তরুণটি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। ৭০ জনের প্লাটুনের নেতৃত্বে ছিলেন তিনি।

মুক্তিবাহিনীর পারুলিয়া দখল: ১৯৭১ সালের ২৬ নভেম্বর- এসময় তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের পারুলিয়া গ্রাম দখল করে নেয় মুক্তিবাহিনী।

আখাউড়ায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী: ২৯ নভেম্বর, ১৯৭১। আখাউড়ায় অস্ত্র পাহাড়া দিচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা। তাদের দাবি ছিল, ভারতীয় সৈন্যদের কাছ থেকে এসব অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে।

ভারতীয় সেনাদের হামলা: ২ ডিসেম্বর, ১৯৭১-এসময় যশোরে পাকিস্তানি সেনাদের উপর গোলাবর্ষণ শুরু করে ভারত। এক পাকিস্তানি সেনাসদস্য রাইফেল নিয়ে অন্যত্র যাচ্ছে। অন্য সেনারা তখন অস্ত্র তাক করে পরিখার মধ্যে রয়েছে।

ভারতীয় ট্যাংকের অবস্থান: ১৯৭১ সালের ৪ ডিসেম্বর-এসময়। ভারতীয় সেনাবাহিনীর ট্যাংক বগুড়ার দিকে রওনা হয়েছে।

ভারতীয় সেনা: ১৯৭১ সালের ৭ ডিসেম্বর। ভারতীয় সীমান্তের কাছে ডোঙ্গারপাড়ায় খোলা মাঠে মেশিনগান তাক করে রেখেছেন এক ভারতীয় সেনা।

ডিসেম্বরেও ঢাকায় পাকিস্তানি সার্জেন্ট: ১২ ডিসেম্বর, ১৯৭১-এসময় রাজধানী ঢাকার অদূরে একটি এলাকায় একজন পাকিস্তাানি সার্জেন্ট দুই সেনাকে নির্দেশনা দিচ্ছে।

যুদ্ধবিরতি: রবিবার ১২ ডিসেম্বর. ১৯৭১-এসময় ঢাকা বিমানবন্দরে অপেক্ষায় আছেন বিদেশিরা। একটি ব্রিটিশ বিমান অবতরণ করেছে। ৬ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতির সময় বিদেশিদের নিয়ে যাওয়ার জন্যই ঐ বিমানটি পাঠানো হয়েছিল।

চার রাজাকারকে হত্যার পর মুক্তিবাহিনীর প্রতিক্রিয়া: হত্যা, ধর্ষণ ও লুটপাটে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে সহযোগিতা করা চার রাজাকারকে হত্যার পর আল্লাহর উদ্দেশে শুকরিয়া জানাচ্ছেন মুক্তিসেনারা।