নড়াইল জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট এসএম আব্দুল হক বিষয়টি নিশ্চিত ছিলেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালের ২৮ ডিসেম্বর দুপুরে বীড়গ্রামের শিশু চাচা দিলীপ বৈরাগীর বাড়িতে খেলতে যায়। রাতে বাড়িতে ফিরে না আসায় স্বজনরা তাকে অনেক খোঁজাখুঁজি করে সন্ধান পায়নি। পরের দিন ২৯ ডিসেম্বর দুপুরে স্থানীয় লোকজন ওই গ্রামের একটি পুকুর পাড়ের নিচে লাশ দেখতে পেয়ে স্বজনদের খবর দেয়। দশরথ বৈরাগীর ভাতিজা হৃদয় বৈরাগী শিশু হৃতিকা বৈরাগীকে ধর্ষণ শেষে হত্যা করে। পরবর্তীতে লাশ পুকুর পাড়ের নিচে ফেলে দেয়। এ ঘটনায় ৩০ ডিসেম্বর হৃদয় বৈরাগীকে আসামি করে নড়াইল সদর থানায় মামলা দায়ের হয়।
পুলিশ হৃদয় বৈরাগীকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে।