চিঠিতে বলা হয়েছে, প্রতিটি জেলার সিভিল সার্জনকে একজন উপযুক্ত প্রতিনিধি মনোনয়ন দিয়ে তাঁর নাম, পদবি, মোবাইল নম্বর, স্বাক্ষরসহ তথ্য স্বাস্থ্যসেবা বিভাগে পাঠাতে হবে। এরপর সেই প্রতিনিধির মাধ্যমে স্বাস্থ্য কার্ডগুলো বুঝে নিয়ে নিজ নিজ জেলায় আহত যোদ্ধাদের সুবিধাজনক স্থানে পৌঁছে দিতে হবে। দেশের ৩৬ জেলায় স্বাস্থ্য কার্ড যারা পাচ্ছেন তাঁদের মধ্যে কিশোগঞ্জের ১১২ জন, নরসিংদীর ৪৩০, কুমিল্লার ১০৮, চট্টগ্রামের ১৬৮, ফেনীর ১০৬, বরিশালের ৮২, ঢাকার ৩৭৭, দিনাজপুরের ৬০, সিলেটের ৮৬, টাঙ্গাইলের ২৫৫, সিরাজগঞ্জের ১৪৩, গাইবান্ধার ৩৯, বগুড়ার ২৯৬, লক্ষ্মীপুরের ১৬৬, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ১৭, নীলফামারীর ৩৪, ঠাকুরগাঁওয়ের ২২১, কুড়িগ্রামের ১৫, গাজীপুরের ৩৭৫, নোয়াখালীর ১০১, ঝিনাইদহের ২৭, নাটোরের ৪, নারায়ণগঞ্জের ১০০, কুষ্টিয়ার ৪৩২, পিরোজপুরের ১৩, জয়পুরহাটের ৬, ময়মনসিংহের ১৭৯, রংপুরের ১১২, ভোলার ৭৬, চাঁদপুরের ১১৮, যশোরের ১৩, নওগাঁয়ের ৫, মাদারীপুরের ৮১ এবং বরগুনার ৯৫ জন। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ জানায়, স্বাস্থ্য কার্ডের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা বিনামূল্যে বা বিশেষ ছাড়ে গ্রহণ করতে পারবেন তাঁরা।