• শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ০৮:০৬ অপরাহ্ন
/ বিনোদন
টিভি নাটকে সাফল্যমণ্ডিত অধ্যায় সাবিলা নূরের। অভিনয় করেছেন ওটিটি কনটেন্টেও। সেখানেও পেয়েছেন ইতিবাচক সাড়া। এবার রুপালি পর্দায় আসছেন তরুণ এ অভিনেত্রী। ঈদে তাঁর অভিষেক হবে ‘তাণ্ডব’ দিয়ে। এ ছবির সূত্র
প্রিয়তমা’ দিয়ে নতুন এক শাকিব খানের শুরু। একের পর এক নিজেকে নতুনভাবে উপস্থাপন যেন নিয়মে পরিণত করে নিয়েছেন এই চিত্রনায়ক। ‘প্রিয়তমা’ ছবির পর ‘রাজকুমার’, ‘দরদ’, ‘তুফান’ ও ‘বরবাদ’ হয়ে এবার
মুক্তাগাছা জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলায় অবস্থিত একটি ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন স্থাপনা। ময়মনসিংহ শহর থেকে প্রায় ১৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই রাজবাড়িটি ময়মনসিংহ-টাঙ্গাইল মহাসড়কের সংযোগস্থল থেকে ১ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত  
সিন্ডিকেটের পক্ষে নই আবার বিপক্ষেও নইঅনেক দিন পর নতুন কাজে দেখা গেল আপনাকে। এত দিন ব্রেক নিয়েছিলেন কেন? যে নাটকগুলোতে অভিনয় করেছি, একটা সময় মনে হলো, সবগুলোর গল্পই কাছাকাছি, বিষয়বস্তু এক। খুব মনোটোনাস লাগছিল। তা ছাড়া কো-আর্টিস্ট সংকটেও পড়ে গিয়েছিলাম। সবাই নিজেদের ঘরানা নিয়ে ব্যস্ত। ভাবলাম একটু বিরতি নিই। পাঁচ বছর আগে ক্যারিয়ার শুরু করেছিলাম। এত দিনেও আমার নাটকের সংখ্যাটা কিন্তু খুব বেশি নয়। তার পরও খুশি হতে পারলাম না বলেই সরে দাঁড়িয়েছিলাম। তবে নাটক না করলেও এই সময়টাতে বিজ্ঞাপনচিত্র করেছি প্রচুর। পাশাপাশি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের শুভেচ্ছাদূতও হয়েছি। ‘গুলমোহর’-এর জন্য সাড়া পাচ্ছেন কেমন? নির্মাতা সৈয়দ আহমেদ শাওকী ভাই গুণী নির্মাতা। ‘তাকদীর’ ও ‘কারাগার’ দিয়ে দর্শকমন জয় করেছেন আগেই। তাই শুরু থেকে একটু চিন্তামুক্ত ছিলাম। সিরিজটি মুক্তির পর এখন ফুরফুরা মেজাজে আছি। প্রচুর মানুষ মেসেজ করছেন, অভিনন্দন জানাচ্ছেন। বলতে পারেন, এরই মধ্যে সাফল্য পেয়েছে সিরিজটি। সিরিজে আপনার চরিত্রটি কেমন? আমার চরিত্রের নাম শান্তা। এত দিন আমি যে ধরনের চরিত্র করেছি, এটা সে রকম না। খুব ম্যাচিউরড একটা চরিত্র। বাংলাদেশের পরিবারগুলোতে সচরাচর এমন চরিত্র পাওয়া যায় না। আমার চরিত্রে অনেক লেয়ার আছে। কখনো সে বন্ধু, কখনো সে বাড়ির বউ, আবার কখনো ট্র্যাজিডির শিকার। চরিত্রটি করতে পেরে খুব ভালো লাগছে। এই সিরিজে ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা শাশ্বত চ্যাটার্জি আছেন। তাঁর সঙ্গে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা কেমন? আমি তাঁর অভিনয়ের ভক্ত। তাঁর অনেক সিনেমা-সিরিজ দেখেছি। এখানে তাঁর সঙ্গে আমার স্ক্রিন শেয়ার করার সৌভাগ্য হয়নি। তবে একসঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ হয়েছে। শাশ্বত দাদা মেপে মেপে কথা বলেন, অভিনয় নিয়ে টিপস দেন। সবচেয়ে বড় ব্যাপার, তিনি আমাদের দেশের নাটক-সিনেমা দেখেন প্রচুর। অডিশন দিয়ে ওটিটির কাজগুলোতে সুযোগ পেতে হয়। এতে অনেক অভিনয়শিল্পীর ইগো কাজ করে। অডিশন দেওয়াটা আপনার কাছে কেমন লাগে? আমি অডিশনের পক্ষে। এমনকি ‘গুলমোহর’-এও অডিশন দেওয়ার পরই সিলেক্টেড হয়েছিলাম। কোনো শিল্পীর অনেক ভিউ থাকতে পারে, অনেক দর্শক থাকতে পারে। কিন্তু যে চরিত্রে তিনি অভিনয় করবেন সেটা তো আগে করেননি। সেটা পারবেন কি না, নির্মাতার দৃষ্টিকোণ থেকে পারফেক্ট হবে কি না, সেটা অডিশন না দিলে বুঝবেন কী করে? আমি টিভিসি থেকে এসেছি। ফলে প্রথম দিন থেকেই অডিশনের অভিজ্ঞতা আছে আমার। এটা নিয়ে ইগো দেখানোর কিছু নেই। ঈদের কোনো নাটক বা ওয়েবের কাজ করেছেন? না। আমি এই সিরিজটি নিয়েই আপাতত থাকতে চাই। যেহেতু দর্শক সিরিজটিতে এখনো বুঁদ হয়ে আছেন, চাই না এর মধ্যে নতুন কোনো কনটেন্ট তাঁদের দিতে। ঈদের পর নাটকে ফিরব। কিছু পাণ্ডুলিপি হাতে আছে। জুলাই থেকে আশা করছি আমাকে আবার নিয়মিত পাবেন সবাই। অনেকে অভিযোগ করেন, নাটক বা ওটিটি প্ল্যাটফর্মে সিন্ডিকেট তৈরি হয়েছে। আপনার কী মনে হয়? আমি সিন্ডিকেটের পক্ষে নই, আবার বিপক্ষেও নই। একেকজন নির্মাতা হয়তো তাঁর পছন্দের শিল্পীদের নিয়ে কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। এটা তো দোষের কিছু না। আবার কোনো কোনো অভিনেতা-অভিনেত্রী তো সবার সঙ্গে কাজ করছেন। হয়তো তাঁদের সংখ্যাটা কম। আমার মনে হয়, যে যেভাবেই পারুক কাজ করুক, ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ দরকার। এখনকার নাটকের গল্প, নাম নিয়ে অনেকেই আপত্তি তোলেন। আপনার মতামত জানতে চাই। এখন আবার ভালো গল্পের নাটকের ট্রেন্ড শুরু হয়েছে। কমেডি বা রোমান্টিক গল্প নিয়ে নাটক কম হচ্ছে। এটা ভালো দিক। সেই সঙ্গে নাটকের বাজেটও অনেক বেড়েছে। ফলে লোকেশন, সময় নিয়ে শুটিং করার প্রবণতাও বেড়েছে। বলতে পারেন, এসব কারণে আবার নাটকে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। অনেক দিন পর নতুন কাজে দেখা গেল আপনাকে। এত দিন ব্রেক নিয়েছিলেন কেন? যে নাটকগুলোতে অভিনয় করেছি, একটা সময় মনে হলো, সবগুলোর গল্পই কাছাকাছি, বিষয়বস্তু এক। খুব মনোটোনাস লাগছিল। তা ছাড়া কো-আর্টিস্ট সংকটেও পড়ে গিয়েছিলাম। সবাই নিজেদের ঘরানা নিয়ে ব্যস্ত। ভাবলাম একটু বিরতি নিই। পাঁচ বছর আগে ক্যারিয়ার শুরু করেছিলাম। এত দিনেও আমার নাটকের সংখ্যাটা কিন্তু খুব বেশি নয়। তার পরও খুশি হতে পারলাম না বলেই সরে দাঁড়িয়েছিলাম। তবে নাটক না করলেও এই সময়টাতে বিজ্ঞাপনচিত্র করেছি প্রচুর। পাশাপাশি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের শুভেচ্ছাদূতও হয়েছি। ‘গুলমোহর’-এর জন্য সাড়া পাচ্ছেন কেমন? নির্মাতা সৈয়দ আহমেদ শাওকী ভাই গুণী নির্মাতা। ‘তাকদীর’ ও ‘কারাগার’ দিয়ে দর্শকমন জয় করেছেন আগেই। তাই শুরু থেকে একটু চিন্তামুক্ত ছিলাম। সিরিজটি মুক্তির পর এখন ফুরফুরা মেজাজে আছি। প্রচুর মানুষ মেসেজ করছেন, অভিনন্দন জানাচ্ছেন। বলতে পারেন, এরই মধ্যে সাফল্য পেয়েছে সিরিজটি। সিরিজে আপনার চরিত্রটি কেমন? আমার চরিত্রের নাম শান্তা। এত দিন আমি যে ধরনের চরিত্র করেছি, এটা সে রকম না। খুব ম্যাচিউরড একটা চরিত্র। বাংলাদেশের পরিবারগুলোতে সচরাচর এমন চরিত্র পাওয়া যায় না। আমার চরিত্রে অনেক লেয়ার আছে। কখনো সে বন্ধু, কখনো সে বাড়ির বউ, আবার কখনো ট্র্যাজিডির শিকার। চরিত্রটি করতে পেরে খুব ভালো লাগছে। এই সিরিজে ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা শাশ্বত চ্যাটার্জি আছেন। তাঁর সঙ্গে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা কেমন? আমি তাঁর অভিনয়ের ভক্ত। তাঁর অনেক সিনেমা-সিরিজ দেখেছি। এখানে তাঁর সঙ্গে আমার স্ক্রিন শেয়ার করার সৌভাগ্য হয়নি। তবে একসঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ হয়েছে। শাশ্বত দাদা মেপে মেপে কথা বলেন, অভিনয় নিয়ে টিপস দেন। সবচেয়ে বড় ব্যাপার, তিনি আমাদের দেশের নাটক-সিনেমা দেখেন প্রচুর। অডিশন দিয়ে ওটিটির কাজগুলোতে সুযোগ পেতে হয়। এতে অনেক অভিনয়শিল্পীর ইগো কাজ করে। অডিশন দেওয়াটা আপনার কাছে কেমন লাগে? আমি অডিশনের পক্ষে। এমনকি ‘গুলমোহর’-এও অডিশন দেওয়ার পরই সিলেক্টেড হয়েছিলাম। কোনো শিল্পীর অনেক ভিউ থাকতে পারে, অনেক দর্শক থাকতে পারে। কিন্তু যে চরিত্রে তিনি অভিনয় করবেন সেটা তো আগে করেননি। সেটা পারবেন কি না, নির্মাতার দৃষ্টিকোণ থেকে পারফেক্ট হবে কি না, সেটা অডিশন না দিলে বুঝবেন কী করে? আমি টিভিসি থেকে এসেছি। ফলে প্রথম দিন থেকেই অডিশনের অভিজ্ঞতা আছে আমার। এটা নিয়ে ইগো দেখানোর কিছু নেই। ঈদের কোনো নাটক বা ওয়েবের কাজ করেছেন? না। আমি এই সিরিজটি নিয়েই আপাতত থাকতে চাই। যেহেতু দর্শক সিরিজটিতে এখনো বুঁদ হয়ে আছেন, চাই না এর মধ্যে নতুন কোনো কনটেন্ট তাঁদের দিতে। ঈদের পর নাটকে ফিরব। কিছু পাণ্ডুলিপি হাতে আছে। জুলাই থেকে আশা করছি আমাকে আবার নিয়মিত পাবেন সবাই। অনেকে অভিযোগ করেন, নাটক বা ওটিটি প্ল্যাটফর্মে সিন্ডিকেট তৈরি হয়েছে। আপনার কী মনে হয়? আমি সিন্ডিকেটের পক্ষে নই, আবার বিপক্ষেও নই। একেকজন নির্মাতা হয়তো তাঁর পছন্দের শিল্পীদের নিয়ে কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। এটা তো দোষের কিছু না। আবার কোনো কোনো অভিনেতা-অভিনেত্রী তো সবার সঙ্গে কাজ করছেন। হয়তো তাঁদের সংখ্যাটা কম। আমার মনে হয়, যে যেভাবেই পারুক কাজ করুক, ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ দরকার। এখনকার নাটকের গল্প, নাম নিয়ে অনেকেই আপত্তি তোলেন। আপনার মতামত জানতে চাই। এখন আবার ভালো গল্পের নাটকের ট্রেন্ড শুরু হয়েছে। কমেডি বা রোমান্টিক গল্প নিয়ে নাটক কম হচ্ছে। এটা ভালো দিক। সেই সঙ্গে নাটকের বাজেটও অনেক বেড়েছে। ফলে লোকেশন, সময় নিয়ে শুটিং করার প্রবণতাও বেড়েছে। বলতে পারেন, এসব কারণে আবার নাটকে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
অনেক দিন পর নতুন কাজে দেখা গেল আপনাকে। এত দিন ব্রেক নিয়েছিলেন কেন? যে নাটকগুলোতে অভিনয় করেছি, একটা সময় মনে হলো, সবগুলোর গল্পই কাছাকাছি, বিষয়বস্তু এক। খুব মনোটোনাস লাগছিল। তা