• শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ০৭:৫৮ অপরাহ্ন
/ অন্যান্য
একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধকালের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডাদেশ থেকে খালাস পেয়েছেন জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম। দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আজহারুলের করা আপিল সর্বসম্মতিতে মঞ্জুর করেছেন আপিল বিভাগ। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আরো পড়ুন
সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার কুড়েরপাড় গ্রামে নিজ ঘর থেকে নাসরিন আক্তার (১২) নামের এক শিশুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (২৭ মে) দুপুর ১টার দিকে এই লাশ উদ্ধার করা হয়। শিশুটি রাজধরপুর
সিলেটে শেখ মাসুক মিয়া (৩৫) হত্যা মামলায় চার ভাইসহ ৮ জনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। সোমবার (২৬ মে) সিলেটের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ তৃতীয় আদালতের বিচারক সৈয়দা আমিনা ফারহিন
ঢাকা পল্লবীতে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক আব্দুল অজিদ বাচ্চুকে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫ জনের মধ্যে দুইজন জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। অপর দুজনের রিমান্ড মঞ্জুর
বাংলাদেশ-চীন বিনিয়োগ ও বাণিজ্য সম্মেলন’ আগামী ১ জুন রাজধানীর বিনিয়োগ ভবনে অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) যৌথভাবে দিনব্যাপী এই সম্মেলনের আয়োজন করছে।
রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য গঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আগামী জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করবে। আর ওই সনদ বাস্তবায়নের পথ বের করবে রাজনৈতিক দলগুলো। এ ছাড়া তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কোনোরকম দ্বিমত নেই বলে জানিয়েছেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাংবিধানিক প্রশ্নে এখন ঐকমত্যে পৌঁছানো যায়নি। এর মধ্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদ, বিচার বিভাগের বিকেন্দ্রীকরণের কাঠামো, জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠন, একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কতবার নির্বাচিত হতে পারবেন, একজন সংসদ সদস্য কতগুলো পদে থাকতে পারবেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রক্রিয়া কী হবে, সংবিধান সংশোধন প্রক্রিয়া কী হবে, এই ধরনের মৌলিক কাঠামোগত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো অমীমাংসিত থেকে গেছে। গতকাল জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আলী রীয়াজ। তিনি আরও বলেন, যেসব বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি, সেসব বিষয়ে অনেক দলই আরও আলোচনার কথা বলেছেন এবং আলোচনায় নমনীয়তা দেখিয়েছেন। তাই সংস্কারের ব্যাপারে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে শিগগিরই দ্বিতীয় পর্বের আলোচনা শুরুর পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আগামী মাসের (জুন) শুরুতে দ্বিতীয় পর্বের আলোচনা শুরু করা হবে। আলী রীয়াজ আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিসহ অন্যান্যদের মতামতের ভিত্তিতে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই জাতীয় সনদ প্রণয়ন করা সম্ভব হবে বলে আশা করি। তবে এই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়টি সরকারের। রাজনৈতিক দলগুলো নির্ধারণ করবে প্রক্রিয়াটা কী হবে।’ আলী রীয়াজ জানান, ঐকমত্য কমিশন প্রস্তাবিত সংস্কারসংক্রান্ত সুপারিশগুলোর মধ্য থেকে নির্বাচিত কিছু বিষয়ে জনগণের মতামত জানতে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) মাধ্যমে একটি জরিপ পরিচালনার ব্যাপারে প্রাথমিকভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যে সুপারিশগুলো সম্পর্কে রাজনৈতিক দলের মতামত নেওয়া হয়েছে সেগুলোর মধ্য থেকে অতিগুরুত্বপূর্ণ সুপারিশসমূহ সম্পর্কে জনগণের মতামত নেওয়ার উদ্দেশ্যে এই জরিপ পরিচালনা করা হবে। আগামী মাসেই এই জরিপ পরিচালনা করা হবে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, ড. ইফতেখারুজ্জামান, বিচারপতি এমদাদুল হক ও মো. আইয়ুব মিয়া। যেসব বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানো যায়নি : রাজনৈতিক দলগুলোর লিখিত মতামত ও প্রথম দফা আলোচনায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাংবিধানিক প্রশ্নে এখন ঐকমত্যে পৌঁছানো যায়নি বলে জানিয়েছেন অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি জানান, এর মধ্যে বিচার বিভাগের বিকেন্দ্রীকরণের কাঠামো, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদ, জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠন, একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কতবার নির্বাচিত হতে পারবেন, একজন সংসদ সদস্য কতগুলো পদে থাকতে পারবেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রক্রিয়া কী হবে, সংবিধান সংশোধন প্রক্রিয়া কী হবে এ ধরনের মৌলিক কাঠামোগত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো অমীমাংসিত থেকে গেছে। তবে এসব বিষয়ে অনেক দলই আরও আলোচনার কথা বলেছে এবং আলোচনায় নমনীয়তা দেখিয়েছে।